অবশেষে সোশাল মিডিয়া ছেড়ে ব্লগিং ধরলাম। আমার নিজেরো ধৌর্য কম বলে লেখা ছোটই রাখব।
এই লেখাটি যখন লেখা তখন আমার ক্যাম্পাসে পুজার ছুটির শেষে ঐকান্তিক-১৯ ব্যাচের র্যাগ কন্সার্ট হচ্ছে ( ২৮ অক্টোবর ২০২৩)। আজ রাতেই আমার ছুটি শেষ, এই পুজার ছুটিই ছিল আমাদের ভার্সিটি লাইফের প্রথম লম্বা ছুটি।
গতকাল পুজার অষ্টমীর দিন গিয়েছিলাম দীপ্তের গ্রামের বাড়ি, ভবদহ। ভবদহ নামটা যশোরের সবার কাছেই পরিচিত। পূজা উপলক্ষ্যে বন্ধুদের দাওয়াত দিয়েছি। পাশাপাশি, ডাক্তার বন্ধুদের সুবাদে রমেক মেডিসিন ক্লাবের উদ্যোগে ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছে। দিনটা ভালো লেগেছিলো কেননা বেশ কয় রাতজাগা দিন কাটানোর পর একটু গ্রাম-প্রকৃতির কাছে গিয়েছিলাম।
সেদিনের অভিজ্ঞতা আমাকে কিছু একটা উপলব্ধি করতে শিখিয়েছে। আমাদেরকে একজন জিজ্ঞেস করেছিলো ব্লাড গ্রুপ চেঞ্জ হয় কি না। এর পর উপলব্ধি হল, এই সবুজ বয়সে দেশের জন্য কিছু করা দরকার। আমার ডাক্তার বন্ধুরা ডাক্তারি সেবা দিয়ে ছাত্র জীবনে দেশের সেবা করে। আমরা কম্পিউটার প্রকৌশলী হয়ে কে কম্পিউটার আর প্রযুক্তির জ্ঞান বিতরণের ক্ষেত্রে নিজেদেরকে নিয়োজিত করতে পারি না ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন